অনলাইনে পণ্য বিক্রি করার ৭টি উপায় জানুন | সেরা উপায় গুলো কি কি

প্রিয় বন্ধুরা তোমরা যদি কেউ অনলাইনে পণ্য বিক্রি করার কথা ভাবছোও তাহলে এটা তোমার জন্য একটি দারুন সিদ্ধান্ত। কারণ, বর্তমান💜 সময়ে যেকোনো অনলাইন ব্যবসা, ব্র্যান্ড, পণ্য বা সেবা অনলাইনে অনেক তাড়াতাড়ি এবং সহজেই জনপ্রিয় হওয়া দেখা যাচ্ছে।

এক্ষেত্র🍬ে, যদি তুমি তোমার সেবা বা পণ্য অনলাইন বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছো, তাহলে তুমি যদি কিছু সঠিক উপায় গুলো ব্যবহার করতে পারো তাহলে তুমি দ্রুত গতিতে গ্রাহক পেতে পারবে।

বর্তমান যুগে এখন ইন্টারনেট হলো সময়ে যোগাযোগের একটি আধুনিক, দ্রুত এবং সহজ মাধ্যম যার দ্বারা আমরা একে আরেকজনের সাথে অনল🅰াইনের মাধ্য🦩মে তাড়াতাড়ি সংযুক্ত হতে পারি।

আজকের বর্তমান ইন্টারনে🐟ট সময়ে প্রত্যেকের ঘরে ঘরে, দপ্তরে এবং মোবাইলে ইন্টারনেট এর সুবিধা থেকে থাক❀ে।

তাই, ইন্টারনেট এꩲর মাধ্যমে অনলাইনে পণ্য বিক্রি করার ক্ষেত্রে আমরা সহজেই লক্ষ লক্ষ অনলাইন গ্রাহকের সাথে সংযুক্ত হতে পারি।

সাধারণ ভাবে ব্যবসা করাটা একটি আলাদা বিষয় এবং স্মার্ট ভাবে ꦍঅনলাইন ব্যবসা করাটা একটি আলাদা বিষয়।

এটা ভাবলেই কতটা অদ্ভুত লেগে থাকে যে, তুমি একটি পণ্য (produꦑct) বিক্রি করতে চাইছো এবং কোনো ভালো জায়গাতে অধিক টাকা খরচ করে একটি দোকান নেওয়ার প্রয়োজন তোমার হচ্ছেনা।

এছাড়া, পণ্য বিক্রি করানোর জন্য কোনো ধরণের দৌড়া-দৌড়ি তোমার করতে হব🐻েনা এবং একটি ল্যাপটপ বা কম্পিউটার বা স্মার্টফোন এর মাধ্য🥂মেই যেকোনো জায়গাতে বসে বসে তুমি অনলাইনে গ্রাহক খুঁজতে পারবে।

ইন্টারনেটের মাধ্যমে🍸 তুমি পণ্যের অর্ডার গুলো পা𒁃বে যেগুলোকে নিজের কম্পিউটার বা মোবাইলের মাধ্যমে ট্র্যাক করতে পারবে।

এবং শেষে, অর্ডার গুলোকে ডেলিভারি বয় (deliveryꦰ boy) বা কুরিয়ার (courier) এর মাধ্যমে গ্রাহকের দিয়ে দেওয়া ঠিকানাতে পাঠিয়ে দিতে হবে।

বর্তমানে এখন এই ধরণের ডিজিটা𝔍ল মার্কেটিং এর মাধ্যমে ইন্টারনেটের সাহায💫্যে করা ব্যবসাকে বলা হয় “অনলাইন ব্যবসা“.

আর যখন তুমি অনলাইনে পণ্য বিক্রয় করার কথা বলছেন তখন তুমি সরাসরি 𝔍অনলাইন ব্যবসা করার কথাই বলছো।

যদি তুম🐻িও নিজের products বা services গুলোকে অনলাইনে বিক্রি করার কথা ভাবছো, তাহলে নিচে দেওয়া উ♊পায় গুলো ব্যবহার করতে পারবে।

কিন্তু তার আগে চলুন সংক্ষেপে জেনেনেই, অনলাইন ব෴্যবসার লাভ এবং সুবিধা গুলো কি কি।

অনলাইনে পণ্য বিক্রি করার লাভ গুলো কি কি

❀তোমাদের সুবিধার্থে নিচে আমি তোমাদের সেই প্রত্যেক উপায় গুলোর বিষয়ে 💖বলবো যেগুলোর মাধ্যমে সহজেই নিজের পণ্যের জন্য অনলাইনে গ্রাহক খুঁজে পেতে পারবে।

মানে, সোজা সাজি ভাবে বললে নিজের পণ্য গুলোকে অনলাইনে বিক্রি করাতে পারবে।তবে, আগে আমরা এটা স্পষ্ট করে জেনেনি যে অনলাইনে প্রডাক্ট বিক্রি করার ক্ষ⭕েত্রে কি কি🥃 লাভ আমাদের হয়ে থাকে।

অনলাইন সেলিং এর ক্ষেত্রে তোমাকে অধিক টাকা খরচ করে🐷 দোকান ভাড়া নিতে হয়না।

নিজের দেশ, শহর, বিশেষ এরিয়া যেকোনো জায়গার থেকে গ্রাহক পাবেন। মানে, ꦏফি🅷জিক্যাল দোকানের মতো জায়গা নিয়ে সীমাবদ্ধতা থাকছেনা। জেকেও যেকোনো জায়গার থেকে পণ্যের অর্ডার (order) করতে পারবেন।

অনলাইন ব্যবসার ক্ষেত্রে ব্যবসার বা পণ্যের♒ মার্কেটিং অনেক সহজে এবং তাড়াতাড়ি করা সম্ভব। এছাড়া, বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটিং এর প্রক্রিয়া গুলো রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করে তুমি🐼 ফ্রীতে প্রচুর গ্রাহক পেতে পারবে।

User review এর মাধ্যম🦹ে গ্রাহকেরা অনেক সহজেই তোমার পণ্যের কোয়ালিটি কিরকম সেটা বুঝতে পারবে।

তুমি𓂃 নিজের ঘর থেকে বা তোমার পছন্দের যেকোনো জায়গার থে🅷কে ব্যবসাটি অপারেট করতে পারবে।

অনলাইন ব্যবসার ক্ষেত্রে তোমার গ্রাহক🍎েরা সম্পূর্ণ ২৪ ঘন্টার মধ্যে যেকোনো সময় তোমার product গুলো order করতে পারবে। কারণ, একটি অনলাইন ব্যবসা পুরোপুরি ২৪ ঘন্টা সক্রিয় বা খোলা থাকে।

আরো পড়ুন..

একটি দোকান নিয়ে ব্যবসা শুরু করার ক্ষেত্রে তোমাকে শুরুতেই প্রচুর ইনভেস্ღটমেন্ট এর টাকা প্রয়োজন হয়। তবে, অ🥂নলাইন ব্যবসার ক্ষেত্রে তুমি সীমিত পরিমানের ইনভেস্টমেন্ট এর সাথে ব্যবসা শুরু করতে পারবে।

কি কি মাধ্যমে নিজের পণ✱্য অনলাইনে বিক্রি করা যাবে ?

চলুন, এবার আম🧜রা জেনে নেব কি কি মাধ্যমে তোমরা অনলওাইনে নিজের পণ্য গুলো বিক্রি করতে পারবে এবং প্রচুর টাকা লাভ করতে পারবে।

১. আমাজন মার্কেটপ্লেস এর মাধ্যমে

সারা বিশ্বে সবার ᩚᩚᩚᩚᩚᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ𒀱ᩚᩚᩚকাছে পরিচিত সেই একটি ওয়েবসা♐ইট হলো আমাজন (amazon) বিশ্বজুড়ে একটি অনেক জনপ্রিয় এবং বিখ্যাত অনলাইন ই-কমার্স ওয়েবসাইট যেখানে প্রায় প্রত্যেকটি জিনিস অনলাইনে কিনতে পাওয়া যায়।

তবে, আমাজন হলো একটি e-commerce marketplace যেখানে আমার এবং তোমার মতোই লোকেরা seller ♎হিসেবে🦩 নিজেকে register করিয়ে তাদের products গুলোকে online বিক্রি করে থাকে।

আমাজন আ🐽জ সব থেকে অধিক ব্যবহার হওয়া e-commerce website যেখানে প্রত্যেক দিন কোটি কোটি গ্রাহকেরা আলাদা আলাদা রকমের পণ্য কেনার উদ্দেশ্য﷽ে চলে আসে।

এখাꦿনে তোমার আগের থেকে তৈরি থাকা একটি customer base পেয়ে যাচ্ছে, আর তাই আলাদা ভাবে মার্কেটিং না করলেও প্রচুর গ্রাহক পাওয়ার সম্ভাব🃏না থেকেই যাচ্ছে।

তোমাকে amazon seller ce🔯ntral এর মধ্যে গিয়ে নিজের একটি seller account বানাতে হব♎ে।

সম্পূর্ণ ফ্রীতে কেবল কিছু মি♏নিটের মধ্যে নিজের সেলার একাউন্ট বানিয়ে নিতে পারবে।

একাউন্ট তৈরি করার পর তোমার পণ্যের ছবি এবং পণ্যের সাথে জড়িত ত🅘থ্য গু♒লো আপলোড করতে হবে।

এবার, ধ🦄ীরে ধীরে গ্রাহকেরা তোমার upload করা পণ্য গুলো আমাজন এর ওয়েবসাইটে দেখতে শꦇুরু করবে এবং তাদের চাহিদা হিসাবে অর্ডার করবেন।

যখন তুমি amazon থেকে order গ্রহণ করবে, তখন তোমাকে সরাসরি product টিকে প্যাক করে গ্রাহকের ঠিকানাতে কুꦛরিয়ার করতে হবে।

২. ফ্লিপকার্ট মার্কেটপ্লেস দ্বারা অনলাইন বিক্রি

আমাজন এর মতোই বাংলাদেশ দারাজ (Daraz) অনেক জনপ্রিয় এবং বিখ্যাত একটি অনলাইন ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস যেখানে প্রত্যেক দিন লক্ষ লক্ষ গ্রাহকেরা ভিসিট কর🌳ে থাকে।

আমাজন এর মতোই Daraz এর মধ্যেও আমি বা তুমি জেকেও ফ্রীতে নಞিজের একটি seller account তৈরি করে যেকো🧸নো product এখানে বিক্রি করতে পারবো।

তোমার কাছে একটি 😼product থাকতে হবে এবং কিছু জরুরি documents.

এখানেও তোমার আগের থেকে তৈরি একটি দারু💝ন এবং বড় customer base পাবে, আর তাই আলাদা করে মার্কেটিং এসব এর প্রয়োজন হবেনা।

সরাসরি নিজের Flipkart seller account তৈরি করুন, products এর ছবি এবং details আপলোড করুন এবং অনলাইনে বিক্রি করা🌺 শুরু করুন।

এই ধরণের মার্কেটপ্লেস এর লাভ এটাই যে তোমাকে আলাদা করে নিজের একটি e-commerce website বানাতে হয়না, যার ফলে তুমি প্রচুর টাকা সেভ ꦐকরতে পারছো।

এছাড়া, নিজের e-comm📖erce website বানালেও সেটাকে ভালো করে marketing না করতে পারলে গ্রাহক পাবেননা।

কিন্তু, daraz এর মধ্যে লক্ষ লক্ষ গ্রাহক প্ꦏরত্༒যেক দিন চলে আসছেন, আর তাই তোমার পণ্যের জন্য তুমি নিজে নিজেই গ্রাহক পেতে থাকবে।

৩. নিজের একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করুন

অবশই যদি তুমি কিছু inveওstmಞent এর সাথে সম্পূর্ণ professional ভাবে নিজের online selling business শুরু করতে চাইছো,

তাহলে তুমি নিজের একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করিয়ে নি🌊জের একটি অনলাইন ব্র্যান্ড তৈরি করতে পারবে।

একটি professional e-commerce website তৈরি করার ক্ষেত্রে তোমাকে 30 থেকে 4꧂0 হাজার টাকা খরচ করতে লাগতে পারে।

তবে,✨ তুমি চাইলে YouTube এর মধ্যে ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে নিজেই একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট বানানোর প্রক্রিয়া শিখে🌜 নিতে পারবে।

এছাড়া, তোমা♔র নতুন ওয়েবসাইট এর বিষয়ে গ্রাহকেরা শুরুতে নিজে নিজে জানতে পারবে না।

তাই, তোমাকে নিজের business এর মার্কেট💯িং প্রচুর ভালো করে করতে হবে।

সঠিক ডিজিটাল মার্কেটিং এর কৌশল এর ব্যবহার কꦰরে তুমি অনেক তাড়াতাড়ি নিজের ব্🃏যবসার অনলাইন প্রচার করতে পারবে।

এবং ড෴িজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমেই তোমার নতুন ওয়েবসাইটে ধীরে ধীরে গ্রাহক নিয়ে আসতে পারবে।

৪. Facebook marketplace দ্বারা অনলাইন বিক্রি

Facebook অনেক জনপ্রিয় একটি online social med🧔ꦯia platform যেখানে আমাদের প্রত্যেকের profile অবশই রয়েছে।

এখন, ফেসবুক এর মধ্যে একটি সেবা রয়েছে🌃 যেটাকে বলা হয় Facebook marketplace.

ফেসবুক এর দ্বারা লঞ্চ (launch) করা এই সেবাটির মূল উদ্দেশ্য হলো, ইউজার দের অনলাইনে পণ্🧸যের বেচা-কেনা করার সুবিধা দেওয়া।

আর তাই, যেকোনো ফেসবুক ই♒উজা♈র এই ফেসবুক মার্কেটপ্লেস এর মধ্যে লগইন করে যেকোনো পণ্য এর মাধ্যমে বিক্রি করাতে পারবে।

বিশ্বজুড়ে প্রায় প্রত্যেকেই লক্ষ লক্ষ মানুষ ফ☂েসবুক ব্যবহার করে থাকে, তাই ফেসবুক মার্কেট🌱প্লেস এর মাধ্যমে তুমি প্রচুর গ্রাহক পেতে পারবে।

তোমার নিজের একটি ফেসবুক একাউন্ট থাকতে হবে।

Facebook marketplace🅷 এর মধ্যে গিয়ে নিজের ফেসবুক একাউন্ট এর সাথে লগইন করুন।

এ🌠বার, তুমি কোন product বিক্রি করতে চাইছেন সেটার কিছু ছবি এবং অন্যান্য ডিটেলস আপলোড করবে।

তোমার আপলোড করা পণ্যটি 🐬(product) এবার marketplace এর মধ্যে দেখানো হবে।

যেই যেই ব্যক্তিরা তোমার produc🀅t কিনতে চাইবেন, তারা তোমাকে সরাসরি ফেসবুক এর মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারবে।

৫. YouTube এর মাধ্যমে অনলাইন সেলিং

বর্তমানে বিশ🧔্বজুড়ে ভাইরাল YouTube অনেক জনপ্রিয় এবং ব🅷িখ্যাত একটি অনলাইন ভিডিও শেয়ারিং এবং স্ট্রিমিং প্লাটফর্ম।

গ🐠ুগল এর পরে ইউটিউব হলো দ্বিতীয় সব থেকে জনপ্রিয় এবং অধিক ব্যবহার হওয়া সার্চ ইঞ্জিন।

আর তাই, এর মাধ্যমে যেকোনো business, brand, product বা service🌌 এর অনলাইন প্রচার করে প্রচুর গ্রাহক পাওয়া সম্ভব।

তোমাকে প্রথমে নিজের একটি YouTube channel তৈরি করতে হবে ꦚএবং সেখানে নিজের পণ্যের সাথে জড়িত ভিডিও বানাতে হবে।

এবার ধীর💟ে ধীরে প্রচুর লোকেরা ইউটিউবের মাধ্যমে তোমার ভিডিও দেখবে এবং তোমার পণ্যের (product) এর বিষয়ে জেনেনিতে পারবে।

এবার, যারা যারা তোমার product কিনে নিতে চাইবেন, তারা তোমাকে সরাসরি যোগাযোগ কܫরতে পারবে এবং product order করতে পারবে।

দেখুন,🌞 YouTube এর মাধ্যমে নিজের products এর জন্য প্রত্যেক দিন হাজার হাজার ন⛎তুন নতুন গ্রাহক পেতে পারবে।

তবে এটা সম্পূর্ণ তোমার ওপরে যে তুমি কেমন কৌশল (strategy) এর সাথে ভিডিও বানাবে যাতে দ্রুত ভা🌺বে পণ্যের প্রচার সম্ভব হয়ে থাকে।

৬. নিজের অনলাইন শপিং apps তৈরি করুন

একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট💃 এর মতোই তুমি নিজের একটি অনলাইন শপিং apps তৈরি করিয়ে সেই apps এর মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করতে পারবে।

বর্তমান সময়ে এরকম প্রচুর online shopping apps রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে on🎃line shopping সম🍒্ভব।

তবে, একটি shopping app তৈরি করানোর ক্ষেত্রেও তোমাকে প্রচুর 🌺টাকা খরচ করতে হবে।

প্রায় 40 থেকে 60 হাজার টাকা পর্যন্ত𓃲 খরচ হতে পারে একটি e-commer🦄ce app তৈরি করার ক্ষেত্রে।

আর মনে রাখবেন, শুরুতে তোমার apps এর বিষয়ে লোকে🅰রা জানবে না।

তাই, তোমাকে প্রচুর ভালো🗹 করে নিজের e-commerce app টির মার্কেটিং করতে হবে যাতে লোকেরা apps টির বিষয়ে জানতে পারে।

আরো পড়ুন..

ভালো মার্কেটিং কৌশল এর সাথে apps এর প্রচার করতে পারলে, কেবল কিছু সময় পরেই তুমি নিজের a𒉰pps এর মাধ্যমে প্রচুর গ্রাহকের অর্ডার গ্রহণ করা শুরু করবে।

৭. Social media profile এর মাধ্যমে

আজকাল দেখা যায় নিজের soc🌳ial media profile গুলোতে অনেকেই বিভিন্ন রকমের পণ্য গুলোর বিষয়ে পোস্ট করে থাকে।

মানে, যদি তোমার যেকোনো সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্টে (ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্র✱াম ইত্যাদি) ভালো পরিমানে friends বা followers রয়েছে,

তাহলে তুমি নিজের পণ্যের প্রচার নিজের ꦅসোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইলে চালাতে পারবে।

তোমাকে নি꧑জের পণ্যের ছবি সহ পণ্য♍ের বিষয়ে কিছুটা লিখে পোস্ট আপলোড করতে হবে।

এতে, তোমার সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইলেরꦅ মাধ্যমে আপনি প্রচুর গ্রাহক 𓃲পেয়ে যেতে পারবে।

আমি অনেক ফেসবুক ইউসার দের দেখেছি যারা, শাড়ী, জুতা, ঘড়ি, ড্রেস গ্যাজেট ইত্যাদির ছবি এবং ডিটেলস 🤡নিজেদের প্রোཧফাইলে আপলোড করে থাকে।

এবং অনেকেই সেই product গুলো তাদের থেকে কিনে নেন।

তাই, নিজের সোশ্যাল মি൲ডিয়া এ💧কাউন্ট গুলো ব্যবহার করেই নিজের পণ্য গুলোকে অনলাইনে বিক্রি করানো সম্ভব।

আমাদের শেষ কথা,

তাহলে প্রিয় বন্ধুরা, আজকের আর্টিকেলে🌸র মাধ্যমে আমরা এমন কিছু উপায় গুলোর বিষয়ে তোমাদের মাঝে জানলাম যেগুলোর মাধ্যমে অনলাইনে পণ্য বিক্রয় করা সম🥀্ভব।

আশা করছি how to sell products online নিয়ে লিখা আমাদের আর্টিকেল তোমাদের পছন্দ হয়ജেছে।

যদি আমাদের আর্টিকেল তোমাদের ভালো লেগে থাকে✃, তাহলে আর্টিকেলটি সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার অবশই করবেন।

এছাড়া, আর্টিকেলের সাথে জড়িত কোনো ধরণের প্রশ্ন বা পরামর্শ থাকলে আমাকে নিচেಞ কমেন্ট করে অবশই জানিয়ে দিবেন। এতক্ষণ ধৈর্য ধরে এই পোস্টটি পড়ার জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ?

1 thought on “অনলাইনে পণ্য বিক্রি করার ৭টি উপায় জানুন | সেরা উপায় গুলো কি কি”

Leave a Comment