এডসেন্স এড লিমিট কি? এডসেন্স এড লিমিট কেন হয় এবং এর সমাধান কি?

বর্তমান সময়ে 🥂আমরা আপনারা যারা ব্লগিং করে এডসেন্স ছাড়া টাকা ইনকাম করছি। তারা অবশ্যই🔯 এডসেন্স এড লিমিট শব্দের সাথে পরিচিত।

সাধারণত ওয়েবসাইটে যখন এডসেন্স এড লিমিট হয়ে যায়। তখন আমাদের ওয়েবস𒁏াইটে আর বিজ্ঞাপন দেখানো হয় না। সেই সাথে ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দেখানো না হলে ইনকামও হয় না।

তাই আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করব। এডসেন্🔴স অ্যাড লিমিট কি? এডসেন্স এড লিমিট হওয়ার কারণ কি? এছাড়া এডসেন্স এড লিমিট হলে সমাধান কি? সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

এখন আপনি যদি এ বিষয় গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেতে চান🥀। আমাদের লেখাটি শেষ পর্যন🐻্ত ধৈর্য সহকারে পড়ুন।

এডসেন্স এড লিমিট কি? এডসেন্স এড লিমিট কেন হয় এবং এর সমাধান কি?
এডসেন্স এড লিমিট কি? এডসেন্স এড লিমিট কেন হয় এবং এর সমাধান কি?

এডসেন্স এডস লিমিট কি?

সহজ ভাষায় বলতে গেলে এডসেন্স এডমিন হচ্ছে এডসেন্স ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন না দেখা🌠নো। ওয়েবসা💫ইটে কম কম বিজ্ঞাপন দেখানো কে এড লিমিটেড বলা হয়।

এডসেন্স অ্যাড লিমিটেড বাংলা শব্দ হলো “বিজ্ঞাপন সীমা”। বিজ্ঞাপন সীমা মানে ওয়ে༒বসাইটের অল্🧸প অল্প বিজ্ঞাপন দেখানো হলে এড লিমিট। অবশ্যই থাকে

আপনার ওয়েবসাইটে যদি কখনো এড লিমিট দেওয়া হয়। সেক্ষেত্রে আপনাকে এডসেন্স থেকে ইমেইলের মাধ্যমে জানানো হবে। আপনি যে ধরনের ইমেইল পাবেন সেখানে লেখা থাকবে, “Ads limit placed on your site”.

 

আপনারা অবশ্যই মনে রা๊খবেন গুগল এডসেন্স অ্যাড লিমিট ♚হলে, আপনার সাইটে কোন অ্যাড দেখানো হবে না। এছাড়া আপনি যদি বিজ্ঞাপনে নিজে ক্লিক না করেন।

তারপরেও অনেক সময় এডসেন্স এড লিমিট হয়ে যেতে পারে। আর আপনি যদি ওয়েবসাইটে অল্প বিজ্ঞাপন দেখানো হয় সেক্ষেত্রে আপনার টাকা ইনꦡকাম করা হবে না। কারণ ad Limit অবস্থায় কোন টাকা🤪 দেওয়া হয় না।

এডসেন্স এড লিমিট কেন হয়?

গুগল এডসেন্স সব সময় এথিক্যাল কাজগুলোকে সবথেকে বেশি প্রাধান্য দেয়। এক্ষেত্রে যারা অসাধু উপায় অবলম্ব💜ন করে, গুগল এডসেন্স থেকে টাকা ইনকাম করতে চাই, তাদেরকে শাস্তি হিসেবে এডসেন্স এড লিমিট দিয়ে দেয়।

এছাড়া এডসেন্স এড লিমিট হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে ওয়েবসাইটের ব꧒িজ্ঞাপনে ইনভেলিড ক্লিক। ইনভেলিড ক্লিক কিভাবে হয় এবং কিভাবে এডস লিমিট হয়। সে বিষয়ে জানতে দেওয়া তথ্যটি অনুসরণ করুন।

  • ইনভ্যালিড ক্লিকের জন্য
  • নিজের বিজ্ঞাপনের নিজেকে ক্লিক করার জন্য
  • ভিজিটরদের বিজ্ঞাপনে ক্লিক করতে বাধ্য করার জন্য
  • হঠাৎ করে বিজ্ঞাপনে ক্লিকের পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ার জন্য
  • ট্রাফিক এক্সচেঞ্জ বা ট্রাফিক বট করে ওয়েবসাইটে নিয়ে আসার জন্য
  • সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ইলিগ্যাল ভাবে ভিজিটর নিয়ে আসার জন্য
  • এডসেন্সের এড সঠিকভাবে প্লেসমেন্ট না করার জন্য

উপরে উল্লেখিত কারণ গুলোর জন্য মূলত এডসেন্স এড লিমিট হয়। তাই আপনি যদি এই কারণ গুলো 𝕴এড়িয়ে চলতে পারেন তাহলেই আপনার এডসেন্স এড লিমিট নিয়ে আর চিন🐻্তা করতে হবে না।

এডসেন্স এড লিমিট হলে করণীয় কি?

আপনার ওয়♏েবসাইটে যদি google এডসেন্স থেকে এড লিমিট করা হয়। সে ক্ষেত্রে𒐪 আপনার কোন আপিল করতে পারবেন না সেইসাথে এডসেন্সে ফিডব্যাক দেওয়ার সুবিধা পাবেন না।

মূলত এডসেন্স এড লিমিট করা হয় একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য। তা🍌রপর সেটি নিজে-নিজে অ্যাড লিমিট ঠিক হয়ে যায়।

অনেক সময় দেখা যায় এডসেন্স এড লিমিট দেওয়া হয় এক মাসের জন্য, আবার কাউকে তিন মাসের জন্য। এই সময়টি অতিবাহিত হওয়ার পরেই অটোমেটিক ভাবে๊ এডসেন্স এড লিমিট চলে যায়।

এড লিমিট হলে, অবশ্যই আপনাদের🧸 মনে রাখতে হবে। এডসেন্স এড লিমিট হয় এমন কোন কাজে জড়িত হওয়া যাবে না। এডসেন্স এড লিমিট ছাড়ানোর জন্য অবশ্যই ওয়েবসাইটে বেশি বেশি অর্গা🐽নিক ভিজিটর নিয়ে আসতে হবে। তাহলেই গুগল এডসেন্স দ্রুত বিজ্ঞাপন সীমা তুলে নেবে।

এডসেন্স এড লিমিট থেকে বাঁচার উপায়

গুগল এডসেন্স এড লিমিট থেকে বাঁচার উপায় হচ্ছে এথিক্যাল উপায়ে সামনের দিকে যেতে হবে। কখনো নিজের বিজ্ঞাপনে নিজে ক্লিক করা যাবে না। এছাড়া একইꦅ আইপি থেকে বারবার বিজ্ঞাপন ক্লিক করা যা𒊎বে না।

সকল প্রকার ইনভেলিড কিলিক থেকে ওয়েবসাইটকে সুরক্ষিত রাখতে হবে। আপনার ওয়েবসাইট সুরক্ষিত রাখা♑র জন্য ওয়েবসাইটে সি ডি এন্ড হিসেবে ক্লাউড ফেয়ার ব্যবহার করতে পারবেন।

আপনি যদি ক্লাউড ফেয়ার সিডিএন ব্যবহার করেন তাহলে ওয়েবসাইটের সকল 🎐প্রকার ইনভেলিড ক্লিক ও বট ট্রাফিক এর বিরুদ্ধে প্রোট𒅌েকশন করবে।

এছাড়া ক্লাউড ফেয়ার আপনার ওয়েবসাইটের ডি.ডি.ও.এস এট্যাক থেকে সুরক্ষিত রাখতে সহায়তা করবে। সে সাথে আপনারা মনে রাখবেন কোন ভাবে ট্রাফিক ভাড়া করে, ওয়েবসাইটে ট্রাফিক নিয়ে আসার চেষ্টা করবেন না। আর বেশি বেশি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্য🌞াটফর্ম থেকে ট্রাফিক নিয়ে আসার চেষ্টা করবেন না।

আপনার ওয়েবসাইটের যে আর্টিকেল বা পোস্ট রয়েছে, সেগুলোতে যাতে অর্গানিকভাবেꦯ গুগল থেকে ভিজিটর আসে সেই ব্যবস্থা করতে হ🍃বে। আর সঠিক নিয়ম কানুন অনুযায়ী আপনার ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন বসাবেন।

আমাদের অভিজ্ঞতা থেকে পরামর্শ 🐟দিচ্ছি, আপনার ওয়েবসাইটে যদি এক হাজার শব্দের আর্টিকেল হয় তাহলে, তিন থেকে চারটি যুক্ত করবেন। আর এডসেন্সের বিজ্ঞাপন গুলো সরাসরি লিংকে যুক্ত করবেন ন𒊎া।

সব সময় চেষ্টা করবেন গুগল সার্চ ইঞ্জিন থেকে যাতে করে বেশি ভিজিটর নিয়ে আসা যায়। আর গুগল থেকে বেশি বেশি ভিজিটর পেতে♛ চাইলে আপনাকে, মানুষের চাহিদা সম্পন্ন কিওয়ার্ড গুলো দিয়ে আর্টিকেল লিখতে হবে।

উ🅘পরে দেওয়া পরামর্শ অনুযায়ী আপনি যদি কাজ করতে পারেন। তাহলে এডসেন্স এড লিমিট থেকে সারা জীবন বাঁচতে পারবেন। এডসেন্স এড লি🔯মিট হওয়ার কোন সম্ভাবনাই থাকবে না।

শেষ কথাঃ

তো আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আপনাদের জানিয়ে দিলাম এডসেন্স এড লিমিট কি? এডসেন্স এড লিমিট কেন হয়। এবং এডসেন্স এড লিমিট হ🍌লে করণীয় কি? এ সম্পর্কে বিস্তারিত।

এখন আপনার যদি এডসেন্স এড লিমিট নিয়ে𒐪 কোন প্রশ্ন থাকে আমাদের কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন।

ধন্যবাদ।

Leave a Comment