ফ্রিল্যান্সিং কি? কিভাবে শুরু করব ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার

ফ্রিল্যান্সিং কি? কিভাবে শুরু করবﷺ ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার : আমাদের লেখা যারা যারা পড়ছেন তারা সকলেই ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে অবশ্যই শুনে থাকবেন ফ্রিল্যান্সিং কি এবং কিভাবে শুরু করবেন ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার। অনেকেরই কোন পরিচিত আত্মীয়-স্বজন বা বജন্ধু ফ্রিল্যান্সিং এর সাথে জড়িত আছে।

আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব অনেকেই ফ⭕্রিল্যান্সিং থেকে আয় করছেন মাসে মাসে অনেক টাকা। আজকে আমাদের এই লেখাটি পড়ার পর আপনি ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে আদ্যোপান্ত জানতে পারবেন ফ্রিল্যান্সিং কি এবং জানতে পারবেন তারা কিভাবে কোন পদ্ধতিতে আপনার আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব এই টাকা আয় করছে।

চাইলে পাশাপাশি আপনি নিজেও ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারবেন এবং ফ্রিল্যান্সিং থেকে আয় করতে পারবেন অনেক টাকা ইনশা আল্লাহ।

ফ্রিল্যান্সিং কি?

এখন বর্তমানে কোনো চাকরি কে উদাহরণ হিসেবে ধরুন। এই চাকরিতে আপনাকে সপ্তাহের একটি সুনির💜্দিষ্ট সময় এবং প্রতিদিন একটি সুনির্দিষ্ট সময় ব্যয় করতে হয়।

সপ্ত🐓াহের সর্বোচ্চ এক বা দুইদিন শুক্রবার না শনিবার ছুটি পাওয়া💜 যায়।

তারপর মাস শেষে সেই চাকরির বেতনের টাকা ♔পকেটে আসে। কিন্তু ফ্রি❀ল্যান্সিংয়ে বিষয়টি কিন্তু সম্পূর্ণ আলাদা এবং ভিন্ন রকম।

ফ্রিল্যান্সিংয়ে আপনাকে প্রতি সপ্তাহে বা প্রতিদিন সুনির্দিষ্ট কোন সময় দিতে হবে না। আপনি সপ্তাহে কত সময় দিবেন বা প্রতিদিন কত সময় দিবেন বা আদৌ কোন সময় দিবে𓆏ন কিনা এটা পুরোপুরি আপনার ইচ্ছার উপর নির্ভর কর🙈ে।

ফ্রিল্যান্সিং কি? কিভাবে শুরু করব ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার

সুতরাং ফ্রিল্যান্সিং কি? কিভাবে শুরু করব ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার এই প্রশ্নের জবাবে আমরা বলতে পারি কোন সুনির্দিষ্ট কাজে স্বল্প সময়ের জন্য চুক্তিভিত্তিক কাজ করাই হল ফ্রিল্যান্সিং। আর যারা ফিল্যান্সিং করেন তাদে༺র বলা হয় ফ্রিল্যান্সার।

ফ্রিল্যান্সিং কত ধরনের হয়, ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শুরু করতে হবে, ফ্রিল্যান্সিং থেকে আয, ফ্রি🌳ল্যান্সিং কোথা থেকে শিখব, ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য যা প্রয়োজন ইত্যাদি সকল প্রশ্নের জবাব আজকে আপনি আমাদের এই ব্লগটি পড়লেই ইনশা আল্লাহ পেয়ে যাবেন।

ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে এই লেখাটি আপনার জন্য ফ্রিল্যান্সি🌱ং ক্যারিয়ার হবে ইনশা আল্লাহ।

ফ্রিল্যান্সিং এর কিছু অনন্য সুবিধা আছে যেগুলো চাকরি বা ব্যবসা তে পাওয়া যায় না।꧅ আমরা ফ্রিল্যান্সিংয়ের এমন কিছু অনন্য সুবিধা নিচে আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ।

১. আপনি নিজের পছন্দের সময়ে কাজ করতে🧜 পারবেন। আপনি যদি কোন চাকরি করেন তবে আপনার একটি অফিস টাইম মেনটেন করা লাগবে ।

এমনকি﷽ পার্টটাইম চাকরির ক্ষেত্রেও আপনার সুনির্দিষ্ট একটি অফিস টাইম মেনটেন করা লাগবে। কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং এ এই ঝামেলাটা নেই। আপনি নিজেই এখানে নিজের কাজের সময় বেছে নিতে🀅 পারেন।

২. কাজ করার স্বাধীনতা ফ্রিল্যান্সিং এর আরেকটি উল্লেখযোগ্য সুবিধা । যেমন ধরুন কোন অফিসে আপনাকে যদি কোন কাজ🐼 করতে বলা হয় আর আপনি যদি তা পারেন তবে তা আপনাকে করতেই হবে।

কিন্তু ফ্রীল্যান্সিং এ আপনার যদি কোন কাজ পছন্দ না হয় তবে সে কাজে বাধ্য করার মত কেউ নেই। ফ্রিল্যান্সিং এ আপনার কাজগুলো বেছে নেবার বা প্রত্যাখ্যান করার পূর্ণ স্বাধীনতা আছে🌱।

৩. ছুটি উপভোগ করার স্বাধীনতা ফ্রিলান্সিং এর কাজের আরেকটি অনন্য দিক। ছুটꦛি উপভোগ করার স্বাধীনতা ফ্রিল্য𒁏ান্সিংয়ে এর কাজে অনেক বেশী।

আপনি যখন ইচ্ছা তখনই আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ থেকে ছুটি নিꦅতে পারেন আপনার প্রয়োজনে। কিন্তু আপনি যদি ব্যবসায়ী বা চাকরিজীবী হন তবে আপনি এই কাজটি করতে পারবেন না।

আপনাকে নির্দিষ্ট সময়েএবং অনেক আগে থেকে এই ছুটির প্লানিং করে রাখতে হবে এবং বে🅰শি দিনের ছুটি নিতে পারবেন না। কিন্তু ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজে আপনি যতদিন চান ততদিন ছুটি ভোগ করতে পারবেন ইনশা আল্লাহ।

পোস্টটি  পড়ুন,

কনটেন্ট রাইটিং

শুরুতেই আমি কনটেন্ট রাইটিংয়েরღ কথা বলতে চাই । কনটেন্ট রাইটিং করার জন্য আপনার বিশেষ কোন স্কিলের🌠 প্রয়োজন নেই।

কোন ওয়েবসাইটের 𓂃জন্য ফিচার ব্লগ বা বিভিন্ন পোস্ট লেখাকে কনটেন্ট রাইটিং বলে।

আপনি যেমন ছোটবেলায় বিভিন্ন ধরনের রচনা লি𒀰খে এসেছেন সেই রচনা লেখাকে, ভাব- সম্প্রসারণ, সারাংশ লিখে এসেছেন তাই আপ𝕴নার বিভিন্ন ব্লগে বা ওয়েবসাইটে সুন্দর পরিশীলিত ভাষায় লিখতে হবে।

বলা বাহুল্য একজন কনটেন্꧂ট রাইটার এর সবচাইতে বেশি গুরুত্বপূর্ণ যে গুণ আমি মনে করি তা হল রিসার্চ করা।

যেমন ধরুন আপনাদের জন্য এই ফ্রিল্যান্সিং লেখাটি লেখার জন্য আমাকে অনেক রিসার্চ করতে হয়েছে, অনেক লেখা পড়তে হয়েছে এবং ꦛপরিশেষে লেখাগুলো লেখাগুলোকে একটি সুনির্দিষ্ট ধারাতে আপনাদের কাছে উপস্থাপন করতে হয়েছে আমꦑাকে।

কনটেন্ট রাইটার হবার জন্য আপনার আরো একটি গুণের দরকার তা হলো দ্রুত টাইপ করার কꦿ্ষমতা। যত দ্রুত আপনি টাইপ করতে পারবেন আপনি তত বেশি কাজ করতে পারবেন এবং ক্লায়েন্টরা আপনার প্রতি সন্তুষ্ট থাকবে।

যদিও কনটেন্ট রাইটিং আপনি মোবাইল দিয়েই করতে পারবেন; তবু একটি পিসি বা ল্যাপটꩲপ থাকলে খুবই ভালো হয়। বিশেষ করে টাইপিং এর কাজে পিসি বা ল্যাপটপ খুবই দরকার।

কন্টেন্ট রাই🎉টিং এর জন্য সাধারণ কনফিগারে🥃শনের পিসি বা ল্যাপটপে যথেষ্ট।

ডিজিটাল মার্কেটিং

কনটেন্ট রাইটিং এর পর ও ফ্রিল্যান্সিং এর একটি দুর্দান্ত ক্ষেত্র। ডিজিটাল মার্কেটিং বিষয়ে আমাদের ওয়েবসাইটে এই লেখাটি ডিজিটাল মার্কেটিং কি | কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করবেন? আপনি পড়ে আসতে পারেন।

বিশ্বের সবচাইতে বেশ🌜ি বি🌟খ্যাত চাকরির সাইট লিঙ্কড ইন। লিঙ্কড ইনের এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে যে বিষয়ে চাকরি সবচাইতে বেশি খোঁজা হয়েছে।

গ্রাফিক্স ডিজাইন

ছবি, ভিডিও ব্যবহার করে কোন বার্তা জনসাধারণের কাছে পৌঁছানোর যে পদ্ধতি তাই হল🦹োꦡ গ্রাফিক্স ডিজাইনিং।

আপনার যদি ছবি আঁকা ব✅া এডিটিং এর দক্ষত๊া থাকে বা আপনার এই বিষয়ে ভালো লাগে তবে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে পারেন।

ভালো ౠকরে কোন গ⭕্রাফিক্স ডিজাইনিং এর কাজ করার জন্য ল্যাপটপ এর নূন্যতম কনফিগারেশন কোর আই ফাইভ হওয়া চাই।

গ্রাফিক্স ডিজাইনিং এর খুটিনাটি সম্পর্কিত সমস্ত বিষয় আপনি আমাদের ওয়েবসাইটের এই পোস্ট থেকে দেখে আসতে পারেন গ্রাফিক্স ডিজাইন কি? গ্রাফি𝕴ক্স ডিজাইন শ🌱েখার সহজ উপায়।

ওয়েব ডিজাইনিং এন্ড ওয়েব ডেভেলপমেন্ট

কোন ওয়েবসাইটের পেজ কেডিজাইন করার কাজই হল ওয়েব ডিজাইনিং এবং ওয়েব সাইটের বিভꦜিন্ন ফাংশন কিভাবে কাজ করবে এসব ডেভেলপ করা হল ওয়েব ডেভেলপিং।

যারা ডিজাইন করতে পছন্দ করেন তাদের জন্য ওয়েব ডিজাইনিং এর কাজটি বিশেষভাবে রিকমেন্ড করব আমি এব🍃ং যারা প্রোগ্রামিং এর কাজ করতে চান তাদের জন্য ওয়েব ডেভেলপিং এর কাজ রিকমেন্ড করব। ওয়েব ডিজাইন সর্ম্পকে বিস্তারিত জানতে এই পোস্টটি পড়ুন, ওয়েব ডিজাইন কি?

ভিডিও এডিটর

কোন সুনির্দ𝓀িষ্ট ভিডিওকে বা কয়েকটি ভিডিও কে একত্রে সুন্দর ভাবে এডিট করে তা উপস্থাপনযোগ্য করে তোলাই হলো ভিডিও এডিটিং।

ভিডিও এডিটর এর꧙ ক্ষেত্রে অনেক চাহিদা আছে। ইউটিউব চ্যানেলের জন্য, ফেসবুকের জন্য ভিডিও বানানোর দরকার হয়।

আবার বিভিন্ন কোম্পানিগুলোর নিজের পণ্যের প্রচার প্রচারণার জন্য ভিডিও তৈরি করা খ𝕴ুবই প্রয়োজন হয়। তখন তারা ভিডিও এডিটর দেরকে ফ্রিল্যান্সিং ভিত্তিতে হায়ার করে থাকে।

ভিডিও এডিটিং এর জন্য আপনার লꦕ্যাপটপ বা পিসির কনফিগার꧃েশন কোর আই সেভেন হলে সবচাইতে ভালো হয়।

ট্রানসলেশন

কোন ভাষার বই আর্টিকেল বা লেখাকে আরেকটি ভাষায𝕴় অনুবাদꦜ করা হলো ট্রান্সলেশন।

ট্র🐼ান্সলেশন করার জন্য দুটি ভাষা জানা আবশ্যক। তার মধ্যে একটি হলে যে ভাষায় সে ট্রান্সলেশন করবে আরেকটি ভাষা হচ্ছে✱ যে ভাষা থেকে ট্রান্সলেট করা হবে।

সাধারণত কোন আর্টিকেল, বই বা ডকুমেন্ট এক ভাষা থেকে অ🍨ন্য ভাষায় ট্রান্সলেশন করার প্রয়োজন হয়। মোবাইল দিয়েই ফ্রিল্যান্সিং ট্রান্সলেশন এর কাজ করা যাবে।

কিভাবে শুরু করব ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার

ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন প্রকারভেদ জান📖ার পর আমরা আশা করি যে আপনি কোন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং করতে চান তা নির্ধারণ করে নিয়েছেন।

ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো, কোথা থেকে শিখব, কার কাছে শিখ🐈ব এসব বিষয়ে আমরা এখন বিস্তারিত আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ।

বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদের কাছ থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিক্ষা

বাংলাদেশের ফ্রিল্য🍨ান্সাররা অনেক জায়গায় ফ্রিতে বা কিছু অর্থের বিনিময়ে ফ্রিল্যান্সিং এর কোর্স করিয়ে থাকেন ।আপনি এখান থেকে যেই বিষয় এর করতে চাচ্ছেন সেই বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর কোর্স করতে পারেন।

আরো পড়ুন,

তবে ফ্রিল্যান্সা🦂রদের কাছ থেকে এ ধরনের কোর্স করার আগে অবশ্যই যাচাই করে নিবেন যে তারা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে এক্সপার্ট কিনা।

অনলাইনে পেইড ফ্রিল্যান্সিং কোর্স

অনলাইনে অনেকܫ পেইড ফ্রীলান্সিং কোর্স পাওয়া যায় দেশি এবং বিদেশি ফ্রিল্যান্সারদের কাছ🐼 থেকে। তবে আপনি যদি অনলাইনে পেইড ফ্রীলান্সিং কোর্স করতে চান তবে আমি বলব যে আপনি বিদেশের বিভিন্ন বিখ্যাত ফ্রিল্যান্সারদের কাছ থেকে পেইড কোর্স করাই ভালো।

Udemy, Udacity মত বিখ্যাত ওয়েবসাইটে তারা তাদের পেইড কোর্সগুলো ছেড়ে থাকে। এখান থেক💯ে আপনি খুব অল্প মূল্যে ১০ থেকে ৩০ ডলার এর মধ্যে বিভিন্ন কোর্স কমপ্লিট করে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন।

ইউটিউব থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখুন

ফ্রিল্যান্সিং শেখার বই

ফ্রিল্যান্সিং বই

এই ঝামেলা থেকে বাঁচার জন্য আপনি যে লেখকের বই পিডিএফ পড়তে চান আর সেই লেখকের যদি রিকমেন্ড 🐽করা ওয়েবসাইট পিডিএফ প্রকাশ করে থাকে তবে সেই ওয়েবসাইট থেকে পিডিএফ নামিয়ে পড়া ভালো।

তাহলে আপনি নকল বইয়ের চক্করে পড়বেন না। এভাবে আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের ওপর বিভিন্ন বই এবং ফ্রি🐠ল্যান্সিং-এ র উপর পিডিএফ পড়ে ফ্রিল্যান🌠্সিং শিখতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ

ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ প্রচলিত ফ্রিল্যান্সিং এর কোর্স গুলো থেকে একটু আলাদা ধরনের। যেমন বাংলাদেশ সরকারের একটি প্✃রোগ্রাম আছে লার্নিং এন্ড ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম সংক্ষেপে এলইডিপি।

সরকারের এই এলইডিপি ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ ফ🅷্রি হলেও বেশিরভাগ ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ কে আপনার𒊎 টাকা দিয়ে শিখতে হবে।

এখানে হাতে-কলমে আপনাকে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ পাওয়া থেকে শুরু করে কিভাবে টাকা রিসিভ করবেন এসব বিষয়েও হাতে কলমে শিখানো ꦐহয়।

বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ

ফ্রিল্যান্সিং বাꦦংলাদেশ এ কাজ করার জন্য অনেক কাজ আছে এবং প্রতিদিন নিত্য নতুন কাজ এর ক্ষেত্র হ✨চ্ছে।

যেমন কেউ কোন ওয়েবসাইট যদি খুলে তখন তার ওয়েবসাইটের ডিজাইন করার জন্য এবং ওয়েব🐲সাইট ডেভেলপ করার জন্য দুইজন ফ্রিল্যান্সারের প্রয়োজন।

পাশাপাশি যদি এই ওয়েবসাইটে যদি সে বিভিন্ন ছবি ভিডিও এডিটিং করতে চায় তবে তার ভি🐟ডিও এডিটর, গ্রাফিক্স ডিজাইনার এর প্রয়োজন।

বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ পাবার উপায়

বাংলাদেশে কাজ করে ফ্রিল্যান্সারদের পেমেন্ট গ্রহণ পদ্ধতি

বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদের পেমেন্ট গ্রহন পদ্ধতি টা অনেক সহজ

আপনার যদি পার্সোনাল বা আপনার পরিবারেরও যদি কারো বিকাশ একাউন্ট থাকে তবে 🌄আপনি সেই বিকাশ একাউন্ট থেকে পেমেন্ট গ্রহন করতে পারেন। এটাই বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদের পেমেন্ট গ্রহন করার সবচাইতে প্রচলিত পদ্ধতি।

তবে ট💛াকার অঙ্ক যদি অনেক বেশি হয় তবে সে ক্ষেত্রে বিকাশ না করে আমি আপনাকে বলবো যে আপনি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট দিয়ে টাকাটা তুলবেন। তাহলে আপনার কোন 🐻টাকা কাটা যাবে না।

ফ্রিল্যান্সিং এর পেমেন্ট গ্রহন এর কাজে অনেকেই একটু শঙ্কায় ভোগেন যে ক্লায়েন্টরা তাদেরকে টাকা দিবে কিনা। এক📖্ষেত্রে একটি সাধারণ বিষয় হচ্ছে প্রথমবার যদি ক্লায়েন্ট আপনাকে টাকা দেয় তবে সে বারবার টাকা দিতেই থাকবে।

কাজেই ক্লায়েন্টের হয়ে কাজ করার সময় প্রথম পেমে🍌𒐪ন্ট রিসিভ করার ব্যাপার টা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি কাজ করার আগে আপনি দেখে নেবেন যে ক্লায়েন্টের আইডিটি ফেক আইডি কি না।

আন্তর্জাতিক ফ্রিল্যান্সিং সাইট থেকে আয়

বিদেশে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করার সুবিধা

বিদেশে ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে কাজ পাবার উপায়

বিদেশে ফ্রিল্যান্সিং এ কাজ করলে অর্থের পরিমাণ অনেক অনেক গুণ বেশি বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে কাজ করার তুলনায় তা আপনারা আগের প্যারা তেই জেনে এসেছেন। কিন্তু বিদেশে ফ্রিল্যান্সিংয়ে কাজ করলে অর্থের পরিমাণ যেমন বেশি পাশাপাশি এখানে কাজ পাও♔য়া কঠিন। বি𝔉শেষ করে একজন বিগিনারের জন্য কাজ পাওয়া বিশেষ কঠিন।

আমি এখানে কিছু টেক༒নিক শিখিয়ে দিব যার ফলে একজন যদি কেউ ফ্রিল্যান্সিং এ কাজ পাবার যোগ্য হয় তবে তবে বিদে꧟শের ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে সহজেই কাজ পেতে পারবে ইনশা আল্লাহ।

আমার লেখা যারা পড়ছেন তাদের অনেকর দেশী বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা ব্লগে লেখার অভিজ্ঞতা আছে। আপ🐻নারা জানেন যে বাংলা ভাষায় প্লেজিয়ারিজম ধরার জন্য কার্যকরী কোন টুꦰল নেই।

কিন্তু, ইংরেজি ভাষায় লেখার প্লেজিয়ারিজম ধরার জন্য অনেক বিখ্যাত বিখ্যাত টুল আছে কপিস্কেপ এর মত। এমনকি আপনি যদি একটি লাইন কো🅠ন জায়গা থেকে হুবহু কপি করে থাকেন তবে আপনার এই প্লেজিয়ারিজম ধরা পড়ে যাবে এবং এই প্লেজিয়ারিজম আপনার ক্যারিয়ারকে ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।

কাজে প্রথমে মাইন্ডসেট আপনার চেঞ্জ করতে হবে আর তা হল প্লেজিয়ারিজম কে বিদেশের ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে কাজ করার ক্ষ▨েত্রে পুরোপুরি না বলতে হবে।

এখন অন🐠েকেই প্রশ্ন করতে পারেন যে প্লেজিয়ারিজম যদি না হয় তাহলে আমি তথ্য সংগ্রহ করবো কোথা থেকে💯। এটার জন্য আমি আপনাকে সহজ বিষয় বলব যে আপনি যদি কোন বিষয়ে লিখতে চান যেমন ধরুন আপনি যদি সিংহের বিষয়ে লিখতে চান তবে আপনি ১০ থেকে ১৫ টি ওয়েবসাইট এর এই সম্পর্কিত লেখা পড়ুন।

অথবা অনেকগুলো বইয়ের লেখা পড়ে লেখাগুলোকে আপনি নিজের মত সাজান। তারপর আপনার নিজের মতো সাজিয়ে আপ😼নি একটি লেখা লিখুন তাহলে এই লেখাগুলো প্লেজিয়ারিজম হিসেবে গণ্য হবে না।

প্লেজিয়ারিজম তখনই হবে যখন আপনি অন্য আর একজনের কোন লেখাকে হুবহু কপি করবেন।

বিদেশে ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোর ভাষা ইংরেজি। সুতরাং ইংরেজি ভাষায় আপনাকে বিশেষ দক্ষ হতে হবে।

বিদেশের ফ্রিল্যান্সিং সাইট♌গুলোতে যদি আপনি কাজ করতে চান তবে ইংরেজি ভাষায় দক্ষ হওয়া ছাড🦹়া কোন বিকল্প নেই। এখন আপনি বলতে পারেন ইংরেজি ভাষার সম্পর্কে আমি অনেক জানি তবুও লিখতে গেলে প্রিপজিশন টেন্স হালকা ভুল হয়েই যায়।

তবে এক্ষেত্রে আমি আপনাকে একটি সহজ সমাধান দিব আর তা হলো গ্রামারলি ইউজ করা। আপনি সফটওয়্যারটি আপনা🍷র ল্যাপটপ, পিসি বা মোবাইলে ডাউনলোড করতে পারবেন ফ্রি তে এবং এই সফটওয়্যার টি ইউজ করতে পারবেন।

এই সফটয়্যার আপনার ছোটখাটো অনেক ভুল যেমন স্পেলিং মিসটেক, টেন্স, প্রিপজিশন এর ভুল এরকম ছোটখাটো ভুল গুলো 😼ধরিয়ে দেবে যার ফলে আপনার সেন্টেন্স শু𝓡দ্ধ হবে।

তবে এই আপনাকে এরকম প্রিপজিশন টেন্স ধরিয়ে দিলেও আপনার যদি ইংলিশে বেসিক নলেজ একদমই কম থাকে তবে এই সফটওয়্যারের এর ধরিয়ে দেওয়া ভুল আপনার কারেকশন করতে করতেই ꦦদিন চলে যাবে।

সুতরাং বিদেশের ফꦛ্রিল্যা🥀ন্সিং সাইটগুলোতে কাজ করতে হলে আপনার ইংরেজীতে ভাল হতে হবে।

এরপর আপনি যদি ফাইবার আপওয়ার্ক বা গুরুর মত ওয়েবসাইটগুলোতে কাজ করেন তবে দেখবেন প্রতিটা ওয়েবসাইটের কিছু আ💮ꦬলাদা আলাদা নিয়ম আছে।

যেমন ফাইবারে আপনি নিজের পার্সোনাল নাম্বাꦍর আদান-প্রদান করতে পারবেন না আবার আপওয়ার্কে আপনার তাদের নেটওয়ার্কের মাধ্যমেই শুধু ক্লায়েন্টের সাথে কথা বলতে হবে।

অর্থাৎ তারা তারা চাই যেন আপনি তাদের ওয়েবসাইটে সীমানার মধ্যে থেকে লেনদেন থেকে শুরু করে সমস্ত কথাবার্তা ক্লায়েন্টের সাথে বলেন। তাদের এরকম নিয়ম দেওয়ার কারণ হল যে ত🍎াঁরা ক্লায়েন্টদের এবং ফ্রিল্যান্সারদের যে কাজ হয় সেই কাজের থেকে প্রাপ্ত অর্থ থেকে তারা একটি নির্দিষ্ট অংকের কমি⛎শন পেয়ে থাকে।

এখন ক্লায়েন্ট এবং ফ্রিল্যান্সাররা যদি তাদের ওয়েবসাইট কে বাদ দ▨িয়ে নিজেরা নিজেরা ডিল করতে শুরু করে দেয় তাহলে তো তাদের কমিশন কমে যাবে; তাই তারা এরকম কিছু নিয়মকানুন করে রেখেছে।

তবে আপনাকে এতসব বলার উদ্দেশ্য হচ্ছে আপনি এসব নিয়ম মেনে চলবেন সব সময়। যদি আপনি এসব নিয়মকানুন মেনে না চলেন তবে আপনাকে ওয়েবসাইট থেকে ব্যান করে𒊎 দেয়া হতে পারে।

এরপর ধর𒐪ুন আপনি ক্লায়েন্টের একটি কাজ যেমনএকজন ওয়েবসাইট ডিজাইনার ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এর জন্ꦫয একটি বিজ্ঞাপন দেখল।

এখন ওই ওয়েবসাইটꦑ ডিজাইনার ক্লায়েন্ট এর সাথে যোগাযোগ করবে এবং তাকে তার স্যাম্পল দেখাবে। তবে এক্ষেত্রে প্রথমে যা বলে এসেছিলাম সেটা করাই সবচাইতে ভালো আর তার তা হলো ফ্রিল্যান্সার এর নিজস্ব কোন ওয়েবসাইট তৈরি করা এবং ফ্রিল্যান্সারের নিজস্ব ওয়েবসাইটের ঠিকানাౠ দেওয়া তাহলে ক্লায়েন্ট।

আরো পড়ুন,

এখানে ক্লায়েন্ট যেমন একসাথে সবগুলো 🗹ডিজাইন দেখতে পাবে পাশাপাশি ক্লায়েন্টের কাছে ফ্রিল্যান্সারের ইমেজ ও বৃদ্ধি পাবে।

তারপর যদি ফ্রিল্যান্সার ক্লায়েন্টের কাছ থেকে কাজটি পেয়ে যায় তবে তার প্রথম যে লক্ষ্য হবে তাহলো কাজটি সুন্দরভাবে শেষ করা। কাজটি♍ করতে যে সময় দেয়া হয়েছে যেমন ধরুন দুই দিনের সময় দেয়া হয়েছে একটি ওয়েবসাইট ডিজাইন করার জন্য।

ফ্রিল্যান্সার কা🅰জটি যত দ্রুত সম্ভব কাজটি যেন শেষ করে এর মূল কারণ হলো কাজটি সে যত দ্রুত শেষ করতে পারবে ক্লায়েন্টের জন্য তা তত ভাল হবে এবং ক্লায়েন্ট তার কাজ তত দ্রুত বাস্তবায়ন করতে পারবে।

ক্লায়েন্টের কাছ থেকে সবসময় ফাইভস্টার রিভিউ নেওয়ার চেষ্টা করবেন আর আপনি যদি প্রথম দিকে অ্যাকাউন্ট খুলে থাকেন বিশেষ করে ফাইবারের মত ওয়েবসাইটে তবে মনে রাখবেন যে এখানে আপনি যতক⭕্ষণ পারেন পারলে ২৪ ঘন্টা এক্টিভ থাকব𒈔েন।

কারণ যতক্ষণ একটিভ থাকবেন আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা তত বেড়ে যাবে। আর একবার যদি আপনি কোন ক্লায়েন্টের কাজ ভালো করে করতে পারেন তবে সেই ক্লায়েন্টের কাছ থেকে বাꦫরবার কাজ পাবার সম্ভাবনা আপনার বেড়ে যাবে।

আর ক্লায়েন্টের সাথে সবসময় প্রফেশনাল বিহেভ করবেন। এখানে প্রফেশনাল বলতে আমি 🅰বুঝাতে চেয়েছি যে কাজ শেষ হলে কখনোই তার কাছে এমন কি এক ডলার ও টিপস চাইবেন না।

আর আরেকটি বিষয় হল যে কাজ আপনি পারেন না সেই কাজ আপনি কখনোই বিড করবেন না।

বিদেশের ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট গুলো থেকে পেমেন্ট যেভাবে গ্রহণ করবেন?

বিদেশের ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটগুলোতে আপনি পܫেমেন্ট গ্রহন করার জন্য আপনার অবশ্যই একটি জিনিস লাগবে আর তা হল ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড। সুতরাং আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে ক্রেডিট কার্ড অবশ্যই নিতে হবে তারপর বিভিন্ন রকম ওয়েবসাইটে যেমন ফাইবার, আপওয়ার্কে এদের পেমেন্ট গ্রহন করার আলাদা আলাদা নিয়ম থাকে।

তবে ক্রেডিট কার্ড সব জায়গায় ব্যবহার করতে হয়। আর আপনি যদি এইসব ফাইবার, আপওয়ার্ক এসব ওয়েবসাইটের নেটওয়ার্কের বাইরে অন্য কোন ভাবে কাজ যোগাড় করেন তবে পেমেন্ট গ্🌳রহন করার জন্য বাংলাদেশ থেকে সবচাইতে কার্যকর উপায় হল payoneer একাউন্ট খোলা।

paypal বা𒀰ংলাদেশ এ না চললেও payoneer একাউন্ট চলে। payoneer একাউন্ট ব্যবহার করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ফ্রিল্যান্সিংয়ের টাকা বাংলাদেশꦯে আনতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার

বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থায় কম্পিউ𒐪টার রিলেটেড কাজের গুরুত্ব খুবই ꦿবেশি। একটি উদাহরণ দিলে আপনি সহজেই তা বুঝতে পারবেন।

সুতরাং নিশ্চিতভাবে বলা যায় যে ফ্রিল্যান্সিং এর ক্যারিয়ার খুবই ভালো। পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিংয়ে আপনি যেসব কাজ শিখবেন যেমন ওয়েব ডিজাইনিং, গ্রাফিক্স ডিজাইনিং, কনটেন্ট রাইটিং তা যে শুধু ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজে🧸 লাগার পাশাপাশি চাকরি ক্ষেত্রেও কাজে লাগবে।

এসব কাজের মূল্যমান এতটাই বেশি যে এসব কাজের জন্য আপনি বিভিন্ন ফুলটাইম জব অনায়াসে পাবে🍸ন স্💟কিল শিখে রাখলে।

আমাদের কথা,

আমরা ফ্রিল্যান্সিং কি? কিভাবে শুরু করব ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার বিভিন্ন দিক সম্পর্কে জানলাম। ফ্রিল෴্যান্সিংয়ের যেই ক্ষেত্র আপনি বেছে নেন না কেন আপনার মনে রাখতে হবে যে আপনার সেই দিকগুলো ভালো করে শিখতে হবে এবং এটার জন্য আপনাকে অবশ্যই পরিশ্রম করতে হবে।

পরিশ্রমের কোন বিকল্প নেই ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে। বিশেষ 🏅করে ফ্রিল্যান্সিংয়ের প্রথম দিকে আপনার কাজ পাবার জন্য বেশ স্ট্রাগল করতে হবে।

ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে আপনার যদি আর কোন প্রশ্ন থাকে তবে আপনি আমাদের কমেন্ট বক্সে জানান , লাইক, কমেন্ট, শেয়ার কর💞ে আমাদের পাশে থাকুন।

Leave a Comment